কমলকুঁড়ি রিপোর্ট
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সভা মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭ ঘটিকায় মুন্সীবাজারস্থ কমলকুঁড়ি পত্রিকার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। কমলগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি ও কমলকুঁড়ি পত্রিকার সম্পাদক পিন্টু দেবনাথ এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ও সাপ্তাহিক কমলগঞ্জের কাগজ পত্রিকার প্রধান সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মোঃ জাহেদুল হক জাহিদ। বক্তব্য রাখেন রিপোর্টার্স ইউনিটির সহসভাপতি ও মাসিক চা মজদুর পত্রিকার সম্পাদক সীতারাম বীন, সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক ঊষার বাণী প্রতিনিধি আসহাবুর ইসলাম শাওন, যুগ্ম সম্পাদক ও বাংলাদেশ বেতার প্রতিনিধি আর, কে, সোমেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ও কমলকুঁড়ি পত্রিকার ষ্টাফ রিপোর্টার হোসেন জুবায়ের প্রমুখ।
অতিথির বক্তব্যে পোল্ট্রি খামার রক্ষা পরিষদ সিলেট বিভাগীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মোঃ জাহেদুল হক জাহিদ বলেন, কমলগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সফলতা কামনা করেন এবং সাংবাদিকরা তাদের লেখনীর মাধ্যমে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে সমাজ তথা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন এজন্য তিনি সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
তিনি বলেন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক খামারীরা আজ বড় অসহায়, নায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তিনি এর কারণ হিসাবে উল্লেখ করেন বলেন, খামার প্রকল্পকে বাচিয়ে রাখতে সরকার দাম বেধে দিলেও তা মানছেন না সিপি-কাজিসহ হ্যাচারি মালিকরা। যার প্রভাবে বাধ্য হয়েই নিজেদের খামার বন্ধ করে দিচ্ছেন অনেকে। তাতে দিনদিন বাড়ছে বেকারত্ব।’ ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন প্রত্যেক বাড়ির আঙ্গিনায় খামার সৃষ্টি কর, স্ব স্ব কর্মসংস্থান সৃষ্টি কর। তাঁর এমন কথায় অনুপ্রাণিত হয়ে দেশের শিক্ষিত যুবসমাজ পোল্ট্রি খামার সৃষ্টি করেছিল। আজ দেশি-বিদেশি কয়েকটি কোম্পানী বাচ্চা মুরগি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন ও বিপনন করছে। এতে করে ক্ষুদ্র ও প্রাপ্তিক খামারী ব্যবসায়ীদের ক্ষতি হচ্ছে। এসব বন্ধ না করা হলে ৮০ লক্ষ পোল্ট্রি খামারী বেকার হয়ে যাবে। তাই যুবসমাজ কিংবা খামারিদের রক্ষা করতে প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।