কমলকুঁড়ি ডেস্ক রিপোর্ট :
ময়মনসিংহের একটি হাসপাতালে শামিম নামের (৩২) ওই যুবকের পেটে অস্ত্রোপচার করা হয়। অস্ত্রোপাচারের পর যুবকটি এখন সুস্থ আছেন। অস্ত্রোপচারে তার পেট থেকে যেসব জিনিসপত্র বের করা হয়েছে- তার মধ্যে রয়েছে ১৯টি টুথব্রাশ, চারটি মেসওয়াক, একটি ভাঙা কাঁটাচামচ, দুটি প্লাস্টিকের টুকরো, এক টুকরো কাপড় এবং ব্যাটারির ভেতরে থাকা দুটি সীসার দণ্ড। অস্ত্রোপাচারকারী ডাক্তার শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘টুথব্রাশগুলো সম্পূর্ণ আস্ত ছিল দেখে আমরা বিস্মিত হয়েছি। এত বড় এক একটি টুথব্রাশ আস্ত অবস্থায় তার পেটে ঢুকলো কি করে?’
ডা. শফিকুল বলছেন, ‘এটা বিরল একটি ঘটনা। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এরকম ঘটনার নজির পাওয়া যায় না’। শামিম নামে ওই যুবককে মানসিক ভারসাম্যহীন বলে উল্লেখ করেন ডাক্তাররা। সে দিনের পর দিন এসব খেয়েছে। এখন অস্ত্রোপচারের পর শামিম সম্পূর্ণ আশঙ্কামুক্ত। তবে চিকিৎসকদের আশঙ্কা সে মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় ভবিষ্যতেও হাতের কাছে যা পাবে তাই খেয়ে ফেলবে। তখন হয়তো তাকে সহজে সারিয়ে তোলা সম্ভব হবে না। ডা. শফিকুল ইসলাম বলছেন, হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেবার পর তার পরিবারের সদস্যদের উচিত হবে দ্রুত তার মানসিক চিকিৎসা শুরু করা।
তথ্য: বিবিসি বাংলা।
ডা. শফিকুল বলছেন, ‘এটা বিরল একটি ঘটনা। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এরকম ঘটনার নজির পাওয়া যায় না’। শামিম নামে ওই যুবককে মানসিক ভারসাম্যহীন বলে উল্লেখ করেন ডাক্তাররা। সে দিনের পর দিন এসব খেয়েছে। এখন অস্ত্রোপচারের পর শামিম সম্পূর্ণ আশঙ্কামুক্ত। তবে চিকিৎসকদের আশঙ্কা সে মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় ভবিষ্যতেও হাতের কাছে যা পাবে তাই খেয়ে ফেলবে। তখন হয়তো তাকে সহজে সারিয়ে তোলা সম্ভব হবে না। ডা. শফিকুল ইসলাম বলছেন, হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেবার পর তার পরিবারের সদস্যদের উচিত হবে দ্রুত তার মানসিক চিকিৎসা শুরু করা।
তথ্য: বিবিসি বাংলা।